Tuesday, January 7, 2025
Homeমহানগরআমার স্বামী বাবলা সরকার খুনের ঘটনায় জড়িত ভাবতেই অবাক লাগে: সুচরিতা যাদব।

আমার স্বামী বাবলা সরকার খুনের ঘটনায় জড়িত ভাবতেই অবাক লাগে: সুচরিতা যাদব।

নিজস্ব সংবাদদাতা- মালদা :- আমার স্বামী বাবলা সরকার খুনের ঘটনায় জড়িত ভাবতেই অবাক লাগে:সুচরিতা যাদব: আমার স্বামী বাবলা সরকার খুনের ঘটনায় জড়িত ভাবতেই অবাক লাগে। তার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। আমি যদি আগে টের পেতাম তাহলে পুলিশে ধরিয়ে দিতাম। বিস্ফোরক দাবি তৃণমূল কাউন্সিলর দুলাল সরকার খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত বাবলু যাদবের স্ত্রী সুচরিতা যাদবের।তার আসল বাড়ি ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জে। সে কিছুই করত না। তবে সম্ভবত তৃণমূল করত। কৃষ্ণ রজক ওরফে রোহন মাঝে মাঝে আমাদের বাড়িতে আসতো।

১ জানুয়ারির পর থেকে তাকে আর দেখা যায়নি। পুলিশ ২জানুয়ারি আমাদের বাড়িতে এসেছিল। বিস্ফোরক দাবি তৃণমূল কাউন্সিলর দুলাল সরকার খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত বাবলু যাদবের স্ত্রী সুচরিতা যাদবের। বাবলু যাদব ইংরেজবাজার পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। দুলাল সরকারের বাড়ি থেকে ঢিল ছুড়া দূরত্বে মহানন্দা পল্লী এলাকায় তার বাড়ি। এই খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত এই ব্যক্তি।এদিকে,দুলাল সরকারের বাড়ির কাছেই কি ঘাঁটি গেড়ে বসে ছিল দুষ্কৃতীরা।

অমিত রজক গ্রেপ্তারে উঠছে প্রশ্ন। বাবলা সরকারের বাড়ি থেকে ২০০ মিটার দূরে অমিত রজকের বাড়ি। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, বেশ কয়েকদিন ধরে ওইখানে আনাগোনা ছিল অপরিচিত যুবকদের। রাতে রান্নাবান্না করে খাওয়া দাওয়া হত। তাহলে কি অমিতের বাড়ি থেকেই দুলাল সরকারের গতিবিধির উপর নজর রাখা হচ্ছিল। কারণ দুলাল সরকার খুনের পর থেকেই ওই বাড়িতে আর দেখা যায়নি কাউকে। ওই বাড়ি তালা বন্ধ করে রেখেছে পুলিশ।মালদার জনপ্রিয় তৃণমূল নেতা কাউন্সিলর বাবলা সরকারকে খুনের ঘটনায় ধৃত দুই অভিযুক্তকে আদালতে পেশ করে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। শনিবার আদালতে পেশ করে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। উল্লেখ্য, গত ২ তারিখ প্রকাশ্য দিবালোকে মালদা শহরের ২২নং ওয়ার্ডের পাইপ ফ্যাক্টরি মোড়ে নিজের ওয়ার্ডে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন তৃণমূল নেতা বাবলা সরকার। এই ঘটনার তদন্তে নেমে প্রথম দিনই ইংরেজবাজার থানার পুলিশ ঘটনায় জড়িত দুই দুষ্কৃতিকে গ্রেপ্তার করে। এরপর শুক্রবার আরও একজনকে গ্রেপ্তার করে। শনিবার সকালে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করে। জানা গেছে, ধৃতদের নাম অমিত রজক ‘ও অভিজিৎ ঘোষ। এরমধ্যে অমিতের বাড়ি মালদা শহরের ঝলঝলিয়া রেল কলোনী এলাকায় এবং অভিজিৎ মালদা শহরের ঘোড়াপীর ঘোষপাড়ার বাসিন্দা। শনিবার এই ধৃত দুই দুষ্কৃতীকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজত চেয়ে পেশ করা হয় মালদা জেলা আদালতে।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments